**তারপর অন্তরাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে চিকিৎসা করে আনা হয়,,আর আমাকে সহ অধরা আর অন্তরাকে প্রিন্সিপ্যাল স্যারের রুমে ডাকা হয়,,,।অন্যদিকে অন্তরার পরিবার খবর পেয়ে কলেজে চলে আসে,,,আর এদিকে প্রিন্সিপ্যাল স্যার নিজে অধরার আব্বুকে কল দিয়ে কলেজে
**এখন দিন যতই যাচ্ছে অধরার আমার ওপর অধিকার দেখানোটাও ততটাই বাড়ছে । আর আমিও যতটুকু সম্ভব অধরার কাছ থেকে পালিয়ে চলার চেষ্টা করি,,, কিন্তু মাঝে মাঝে সেটা আর হয়ে ওঠে না,কোন না কোন ভাবে
**কথাটা বলেই অধরা আবার আমার ঠোটের ওপর হামলে পড়ে,,।প্রথমে কিছুখন বেশ রোমান্টিক ভাবেই ঠোটে কিস করে,,কিন্তু পরেই পাগলের মত ঠোটে আক্রমণ শুরু করে,,।তবে এই মেয়ের গায়ে যে এত শক্তি তা আমি কোন দিন কল্পনাও করতে
**অধরার এমন কথা শুনে আমার কাশি চলে আসে,,।যে মেয়ে সারাজীবন আমাকে তুই করে বলে আসছে,,একটু ভুল করলে মেরে তক্তা বানিয়ে দিতো,,সে এখন এমন ভাবে কথা বলছে যেন আমি তার বয়ফ্রেন্ড বা জামাই লাগি,,,।তখন আমি বললাম,,,